
ড়ক পথ ধরে হাটতে হাটতে কখনো হটাৎ করে হোঁচট খেতে হয় আবার কখনো কোনো বড়ো ধরণের দুর্ঘটনার সম্মুখীন ও হতে হয় ! কিন্তু কেন ? ভেবে দেখেছেন কেন এমনটা হয় ? আজ তাহলে এই বিষয় নিয়েই আলোকপাত করা যাক , কেননা রোজকার জীবনে আমাদের সকলকেই কোনো না কোনো উদ্দেশ্যে বাইরে বেরোতেই হয় তাই এই বিষয়টি নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক ।
ব্যস্ত শহরে সকলেই আমরা ছুঁটে চলেছি নিজের নিজের কর্ম জীবনের গন্তব্যস্থলে কেউ যাচ্ছে স্কুল কলেজ কেউ যাচ্ছে কাজের উদ্দেশ্যে তবে এই দৌড়াদৌড়ির ভিড়ের মাঝেই হটাৎ করেই রাস্তায় হাটতে হাটতে অনেক সময় হোঁচট খেয়ে ফেলি আমরা , স্বাভাবিক ভাবেই অনেক সময় রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা থাকায় এই সম্যসায় পড়তে হয় আবার অনেক সময় দেখা যাই কোনো কিছু ভাবতে ভাবতে কেউ যাচ্ছে অর্থাৎ অন্যমনস্কতার কারণেও হোঁচট খাওয়া স্বাভাবিক।
অন্যমনস্কতার কথা যদি আমরা বলি তাহলে একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা উঠে আসে , এখনকার সমাজে এটি হয়তো স্বাভাবিক কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে অনলাইন এর এই আধুনিক যুগে অধিকাংশ মানুষই মানসিক অবসাদে ভুগছেন , সম্মিখায় ও দেখা গিয়েছে কয়েক বছর আগের তুলনায় এখন এই মানসিক অবসাদের রেটিং অনেকটাই বেশি । বিশেষ করে করোনা অতি মহামারির পর এর পরিসংখ্যান অনেকটাই বেড়েছে ।
এই অন্যমনস্কতা ছাড়াও আরো একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ কারণও রয়েছে হোঁচট খাওয়া বা দুর্ঘটনার ,সেটি হল রাস্তায় চলতে চলতে মোবাইল ফোন দেখা বা কানে হেডফোন দিয়ে গানে শুনতে শুনতে অথবা ফোনে কথা বলতে বলতে যাওয়া । রাস্তা ঘাটের যেদিকেই চোখ ঘোরানো যাবে কোথাও না কোথাও দেখা মিলবে এই দৃশ্যর বিশেষ করে এখন কার যুব সমাজে এই বিষয়টি লক্ষ্য করা যাই , এর ফলে শুধু হোঁচট খাওয়াই নয় বড়ো ধরণের কোনো দুর্ঘনার কবলে পড়তে পারে যে কেউ , তাই রাস্তাঘটে চলা ফেরা করার সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে চলা ফেরা করাটা শ্রেয় ।